যৌন জননঃ
১। পুং গ্যামেট ও স্ত্রী গ্যামেটের সরাসরি মিলনের ফলে ভ্রুণ সৃষ্টি করাকে যৌন জনন বলে।
২। জননাঙ্গ একই বা ভিন্ন দেহে হতে পারে তবে বেশিরভাগ ভিন্নবাসী।
৩। স্ত্রী গ্যামেট ডিম্বাণু ও পুং গ্যামেট শুক্রানু নামে পরিচিত।
৪। এটি উন্নত জনন পদ্ধতি।
৫। জনন পদ্ধতি উওগ্যামাস প্রকৃতির।
৬। জীবনচক্রে জনুক্রম থাকতে পারে।
৭। ডিম্বানু নিশ্চল ও স্ত্রী দেহে অবস্থান করে, শুক্রানু সচল।
অযৌনজননঃ
১। প্রধানত স্পোর সৃষ্টির মাধ্যমে জনন সম্পন্ন হয়।
২। একই দেহে স্পোর সৃষ্টি হয়।
৩। জননাঙ্গ একই দেহে থাকায় এরা সহবাসী।
৪। স্ত্রীরেণু আর্কিগোনিয়াম ও পুং রেণু এন্থেরিডিয়াম নামে পরিচিত।
৫। জনন এনাইসোগ্যামাস, বাডিং, খন্ডায়ন হতে পারে।
৬। কিছু রেণু যেমন জুস্পোর চলাচলে সাক্ষম।
৭। দেহের ভেতর সিস্ট গঠন করে, এছাড়া প্যামেলা দশা, একাইনিটি প্রভূতি দশা দেখা যায়।