আমাদের নাকে, নাকের সাইনাসে মাইক্রোকোক্কাস, ও করিনো ব্যাকটেরিয়াম গোষ্ঠির ব্যাকটেরিয়া বসবাস করে।
ঠান্ডা লাগলে বা ভাইরাস আক্রান্ত করলে এরা সাইনাসের উপরের দিকে আশ্রয় নিয়া এক প্রকার টক্সিন ক্ষরন করে। এই টক্সিন নাকের কোষ দেওয়ালে ক্ষত সৃষ্টি করে। আর এতে মিউকাস গ্রন্থি মিউকাস বা সর্দি ক্ষরন করে সাইনাসকে ভরে দেয়।
কিন্তু মানুষ যখন শুয়ে পড়ে তখন তরল সর্দি এক এক নিচু পাশে জমা হয়। তখন জীবানুগুলো অপর পাশে আশ্রয় নেয়। এক্ষেত্রে যে পাশে তরল জমা হয়, সেখানে বাতাস, ধুলাবালি ইত্যাদি প্রভাবে সর্দি ঘোন হয়ে নাক আটকে যেতে থাকে। এ অবস্থায় এই স্থানে জীবানু কম থাকায় কোষ প্রদাহ কমিয়ে সুস্থ্য হতে থাকে। যতই সুস্থ্য হয় ততই মিউকাস গ্রন্থির প্রতিরক্ষা স্তর সবকিছু প্রতিরোধ করে নাক পরিস্কার করে ফেলে। আর তখনই অপর পাশের জীবানুরা এই পরিস্কার পাশে এসে আশ্রয় নয়। এবার অপর পাশে শুরু হয় এই প্রতিরক্ষা প্রক্রিয়া। এভাবে এক এক সাইটে ক্ষনিক নাক আটকে যায়।