স্পিকারের থেকে আওয়াজ বের হওয়ার সময় বিভিন্ন ফ্রিকোয়েন্সির শব্দ বের হয় যা কুকুর ভাল বুঝতে পারে, কারন কুকুরের শ্রবন সীমা ২০থেকে ২০হাজার হার্জ। এবং আযান দেওয়া হয় রেগুলার নির্দিষ্ট সময়ে ও নির্দিষ্ট ছন্দে। এছাড়া একই রকম আযান ধ্বনি দিনে ৫ বার শোনে।
তাই কুকুর এটিকে অন্যন্য শব্দের মত সাধারন ভাবেনা। বিশেষ শব্দ মনে করে তা আয়ত্ব করতে চেষ্টা করে, মানে শিখতে চেষ্টা করে এবং প্রতিক্রিয়া ধ্বনি উচ্চারন করতে চেষ্টা করে। কারন আমরা জানি কুকুর খুবই প্রভু ভক্ত হয় এবং এটি সহজে অন্যের কৌশল, শব্দ ইত্যাদির উপর প্রতিক্রিয়া দেখাতে পারে, যে কারনে কুকুরকে ট্রেনিং দেওয়া যায়।
এজন্য কুকুর মুলত আজানের সময় আযান ধ্বনির সাথে সাথে তারাও তাদের ভাষায় বলতে চেষ্টা করে, এটা আমাদের কাছে মনে হয় আজানের সময় কুকুর ডাকে।