নিজের লক্ষঃ লক্ষ সেটাই যেটা বাস্তবায়নের আকাঙ্খা ও সেই আকাঙ্খাকে পূরনের সামর্থ বা শ্রম দেয়াকে লক্ষ বলে।
লক্ষ পূরনে করণীয়ঃ জীবনের একটি সুন্দর লক্ষ পূরনের জন্য নানা রকম কাজ বা কৌশল গ্রহন করা যেতে পারে। ব্যক্তিভেদে এটি বিভিন্ন রকম হয়ে থাকে। তার মধ্যে কিছু সাধারন বিষয় হচ্ছেঃ
১। লক্ষ পূরনে প্রবল আকাঙ্খা থাকতে হবে।
২। লক্ষের পেছনে সময় ও শ্রম দিতে হবে।
৩। সবচেয়ে বড় ফ্যাক্টর ধৈর্য ধারন।
৪। কঠোর পরিশ্রম করা।
৫। কৌশল গ্রহন।
৬। বিফলে ভিন্ন ভাবে কর্মপথ সাজানো।
৭। লক্ষ সম্পর্কে নিজের অবস্থান ঠিক করা। নিজের সামর্থের পরিধি পরিমাপ করা। যেমন অযথা লক্ষ স্থির না করা। মঙ্গল গ্রহের লক্ষের মত।
৮। লক্ষকে বিশ্লেষন করে। সমস্যা শনাক্তকরা।
৯। সম্ভাব্য সমাধানের ফ্লোচার্ট পরিকল্পনা করা।
১০। লক্ষকে কিছু ছোট ছোট ধাপে ভাগ করা।
১১। ছোট ধাপ গুলো অগ্রসর হয়ে মূল লক্ষের জন্য নিজেকে প্রস্তুত করা।
১২। অন্যের কথায় কান না দিয়া নিজের মন স্থির রাখা।
১৩। সুযোগকে ব্যবহার করা।
১৪। লাভের কথা চিন্তা না করা নিজে করতে পারার সম্মান সম্পর্কে আত্মবিশ্লেষন করা।
১৫। বার বার ব্যররথতায় ভেঙ্গে না পড়া।
১৬। লক্ষের সাথে সম্পর্ক যুক্ত অতি ছোট জিনিসগুলোকে আগে গুরুত্ব দিয়ে সমাধান করা।
১৭। লক্ষ একটাই কিন্তু অনেক কাজের জন্য প্রস্তুত থাকা। যেমনঃ রান্না যদি লক্ষ্য হয় তবে পানি তোলার কাজ করতেই হবে।
এভাবে সামগ্রিক বিষয়গুলো নিয়া লক্ষে এগুনো যায়। তবে সর্বদা মনে রাখতে হবে যে বাস্তব পরিবেশ কখনো আপনার নিজের জন্য রচিত হয়নি। তাই পরিবেশ পরিস্থিতির ধরনের উপর ভিক্তি করে উপস্থিত বুদ্ধি ও তাৎক্ষনিক কৌশল গ্রহনে নিপুন থাকতে হবে আর ধৈর্যের সাথে এগুতে পারলেই লক্ষ ধরা দেবে।