নারিকেল তেল:
রাতে ঘুমানোর সময় নারিকেল মেখে নেবেন পায়ের গোড়ালি- পায়ের পাতা সহ যতটুকু সম্ভব! এটিপায়ের রুক্ষতা দূর করে পাকে নরম কোমল করে তুলে। নারকেলতেলের লুরিক অ্যাসিড পায়ের ইনফেকশন দূর করে দেয়। ব্যাস! এবার ঘুমিয়ে পড়ুন!
অলিভ ওয়েল:
জলপাই-এর গুনের অভাব নেই! কালোজলপাইয়ের তেলে আছে অ্যান্টি অক্সিডেন্ট এবং ও ফ্যাটি অ্যাসিড। আছে ভিটামিন ই! অতএব আচ্ছামত অলিভ অয়েল মেখে নিশ্চিন্ত থাকতে পারেন পায়ের ব্যাপারে! এমনকী হাতে –গলায় মুখেও মাখতে পারেন! জরপাই তেল বা অলিভ অয়েল মানেই তএকর বন্ধু!
শ্যাম্পু:
বাসায় আর যাই থুকুক বা না থাকুক শ্যাম্পু তো থাকবেই! এবার মন শান্ত করার জন্য পচন্দের বই হাতে নিয়ে হালকা একট গরম পানি সহ পাত্রে পা ডুবিয়ে বসে পড়ুন! গরম পানিতে শ্যাম্পু, লবণও লেবুর রস মিশিয়ে তাতে পা রাখুন দশ মিনিট! এটা হাতের জন্যেও প্রযোজ্য! হাত-পা পুছে ময়েশ্চারাইজিং ক্রিম মেখে নিতে ভুলে যাবেন না! শীতের কথা মাথা রেখে ত্বকের সাথে মানানসই ক্রিম নিন!
ভ্যাসেলিন:
পমেট বা ভ্যাসেলিনের তুলনা আসলে এরাই! শীতের শুরু থেকে উৎসব হোক বা না হোক গোড়ালীতে ভ্যাসেলিন বা পমেট মেখে ঘুমাতে গেলে সকালে পা নিশ্চিত হবে তেমন যা দেখে যে কেউ গাইবে—নিটোল পায়ে রিনিক ঝিনিক পায়েল খানি বাজে!